আমাদের বন্ধু বান্ধবরা অনেকেই ভারসিটিতে পরে আর আমরা পড়ি National University এর অধীনে একটি কলেজে। এই 'কলেজ' নামটার কারনে নানা অনাকাংখিত সিচুয়েসনে পড়তে হয়।
সকাল ৯: ০৫
এ ব্যাগ নিয়ে বের হলাম, পাশের বাসার বড় ভাই জিগেস করলেন "কই যাও? "
আমি পড়লাম বিব্রতিকর Situation-এ। লাস্ট ২ বছর কলেজ এ যাই, কলেজে যাই বলেছি, এখন কলেজ বলতে কেমন জানি লাগে, ইচ্চে হয় বলি ভারসিটিতে যাই। কিন্তু ভারসিটি বলাতে গলদ এন্ড রিস্ক দুটই আছে। কখন না আবার জিগেস করে বসে মদন আবার ভারসিটি হইল কোন দিন????
তখন আমি রিস্ক ও লজ্জা দুটই এড়িয়ে বলি " ভাই কেম্পাস(Campus)- এ যাই।"
সকাল ১০:৩০
হটাত ফোন বেজে উটলো, লিডিং ইউনিভারসিটি থেকে বন্ধুর ফোন: আমি ভারসিটিতে আছি, দুস্ত তুই কই??? সে ভার্সিটি তে; আমি কলেজে! ব্যাপার না দেখেন কিভাবে হেন্ডেল করি।
আমি: আমি ত এখন ক্লাসে! প্রদিপ স্যার এর Important ক্লাস চলে, পরে ফোন দিতাসি দুস্ত। (Class important কিনা জানিনা bt ভাব নেয়ার জন্য important বলাটা ইম্পটেন্ট)
বিকাল ৪:২০
কাধে Bag, কানে হেড ফোন, চোখে সানগ্লাস(থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে, Depends on weather),। ইন্টারে পড়ুয়া পাড়ার ছোট ভাই এর প্রশ্ন " ভাইয়া কি পড়তে যান?"
সেও Math পরতে প্রাইভেট এ য়ায়, আমি কেম্নে কই এই ভার্সিটি লাইফে ও প্রাইভেটে য়াই! একটু Smart ভাবে হেন্ডেল করলাম " হ ভাই, আর বইলো না,গ্রুপ স্টাডি আছে"।
আমি কিন্তু মিথ্যা বলি নাই, ভারসিটিতে পরুয়া বন্ধুরা গ্রুপ স্টাডি করে ফ্রেন্ডররা মিলে, আর আমরা গ্রুপ স্টাডি করি স্যার কিংবা বড় ভাই দের সাথে।একটু ভাইবা দেখ ডিফারেন্ট খুব বেশী না কিন্তু।
একটু টেকনিক এপ্লাই করলে আসলেই বিব্রতিকর সিচুয়েসন এড়ান পসিবুল।
কিপ এপ্লাইং মাই টেকনিক......
No comments:
Post a Comment
Share your thoughts